চট্টগ্রাম সংবাদতাদাঃ
চট্টগ্রাম আনোয়ারা উপজেলা ১১ নং জুঁইদন্ডী ইউনিয়ন ইউপি ৬ নং ওয়ার্ডে সিপাহীর বাড়ীর স্হায়ী বাসিন্দা সাংবাদিক আবুল কাশেমর দাদার খরিদা সম্পওি বাড়ীভিটা জবর দখলের খবর পাওয়া গেছে৷ সাংবাদিক আবুল কাশেমের সাথে যোগায়োগ করিলে তিনি জানান, তাহার দাদার নামে / পিএস/ বিএস জরিপে চুড়ান্ত প্রচার আছে। পার্শ্ববতী আবু পিতা মিতু কালা মিয়া গং এরা কৌশলে জোরপুর্বক দীর্ঘদিন ধরে বসতি স্হাপন ও খালি জায়গায় গাছ রোপন করে জায়গা দখল প্রমাণ করার চেষ্টা লিপ্ত আছে বলে স্হানীয় সুত্রে জানা গেছে।সাংবাদিক আবুল কাশেম পিতা আবুল বশর বলেন বিগত ১৯৫৬ সালে তাহার পিতা জীবিত থাকা কালীন সময়ে আর এস খতিয়ান নং ১০৭ মালিক থেকে ৬৫৫ দাগের জমিটা ক্রয় করেন কয়েক বছর পর পি এস জরিপ হলে আমার বাবার নামে পি এস খতিয়ান রেকর্ড হয় আমার বাবার দলিলের জায়গা ৯৬ শতক বর্তমান জরিপে রেকর্ড হয়েছে ২০ শতক বাকি ৭৬ শতক জায়গা ৪০১ নং খতিয়ানের ৭৬ শতক জায়গা পানি উন্নয়ন বেঁরীবাধ নির্মান করার সময় বাংলাদেশ সরকার জমিনটি খাস খতিয়ানের অন্তভুক্ত করেন, উপরোক্ত ৭৬ শতক জায়গা জোর পূর্বক দখল করার চেষ্টা চালিয়ে লিপ্ত আছে আবু প্রকাশ আবু ডাকাত।
স্গানীয় তথ্য সুত্রে জানা যায় আবু একজন ডাকাত দলের সদস্য আনোয়ারা সহ পার্শ্ববর্তী থানার এলাকা তো ডাকাত আবু ডাকাতির করতো তার বিরুদ্ধে একাধী মামলা রয়েছে বিভিন্ন পুলিশ গ্রেপ্তার করছে এলাকাবাসী জানান।
সাংবাদিক আবুল কাশেম আরো জানান, বাড়ী ভিটা পরিমাপ করলে মরহুম রেনু মুন্সির খাস দখলীয় বসতভিটা ২ শতক ও রাস্তার বাহিরে ৭৬ শতক মোট ৭৮ শতক জায়গা আবু গং এর দখলে প্রমানিত হয়। বসতভিটা ও রাস্তার বাহিরে যে জায়গা দখল করে রেখেছে দখল ত্যাগ করার ঘোষনা দেওয়ার পরও দীর্ঘ ৪০ বছর যাবৎ বিভিন্ন টালবাহনা করে বেআইনীভাবে বসতভিটা দখলে রাখার চেষ্টায় আছে।
এদিকে গত ২০২১ সালে আবু ও তার ভাইদের সাথে বৈঠকে বসলে তারা বলেন আমরা দখল করে আছি এবং দখলে থাকবো উক্ত জায়গার কাগজ পত্রের কথা বললে আবু বলেন আমাদের কাছে কোন কাগজ পত্র নেই স্বীকার করেও অবৈধভাবে দখলে রয়েছে আবু তবু গায়ের জোরে জায়গার দখল ছাড়তে স্বীকৃতি জানান। আবু কোন রেনু মুন্সির ওয়ারিশ নয়।
ওয়ারিশ সুত্রে রেনু মুন্সির ওয়ারিশ হন তার দুই পরিবারের ২ ছেলে ও ৪ মেয়ে ও-ই জায়গায় ওয়ারিশ হন
বিষয় টি আনোয়ারা উপজেলা প্রশাসন ও সহকারী ভূমি ম্যাজিস্ট্রেট আবদুলা আল মোবিন সহ উর্ধ্বতন কতৃপক্ষ বিষয়টি আমলে নেওয়ার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ জানান সাংবাদিক আবুল কাশেম। আছে বলে স্হানীয় সুত্রে জানা গেছে।সাংবাদিক আবুল কাশেম পিতা আবুল বশর বলেন বিগত ১৯৫৬ সালে তাহার পিতা জীবিত থাকা কালীন সময়ে আর এস খতিয়ান নং ১০৭ মালিক থেকে ৬৫৫ দাগের জমিটা ক্রয় করেন কয়েক বছর পর পি এস জরিপ হলে আমার বাবার নামে পি এস খতিয়ান রেকর্ড হয় আমার বাবার দলিলের জায়গা ৯৬ শতক বর্তমান জরিপে রেকর্ড হয়েছে ২০ শতক বাকি ৭৬ শতক জায়গা ৪০১ নং খতিয়ানের ৭৬ শতক জায়গা পানি উন্নয়ন বেঁরীবাধ নির্মান করার সময় বাংলাদেশ সরকার জমিনটি খাস খতিয়ানের অন্তভুক্ত করেন, উপরোক্ত ৭৬ শতক জায়গা জোর পূর্বক দখল করার চেষ্টা চালিয়ে লিপ্ত আছে আবু গং।
সাংবাদিক আবুল কাশেম আরো জানান, বাড়ী ভিটা পরিমাপ করলে মরহুম রেনু মুন্সির খাস দখলীয় বসতভিটা ২ শতক ও রাস্তার বাহিরে ৭৬ শতক মোট ৭৮ শতক জায়গা আবু গং এর দখলে প্রমানিত হয়। বসতভিটা ও রাস্তার বাহিরে যে জায়গা দখল করে রেখেছে দখল ত্যাগ করার ঘোষনা দেওয়ার পরও দীর্ঘ ৪০ বছর যাবৎ বিভিন্ন টালবাহনা করে বেআইনীভাবে বসতভিটা দখলে রাখার চেষ্টায় আছে।
এদিকে গত ২০২১ সালে আবু ও তার ভাইদের সাথে বৈঠকে বসলে তারা বলেন আমরা দখল করে আছি এবং দখলে থাকবো উক্ত জায়গার কাগজ পত্রের কথা বললে আবু বলেন আমাদের কাছে কোন কাগজ পত্র নেই স্বীকার করেও অবৈধভাবে দখলে রয়েছে আবু তবু গায়ের জোরে জায়গার দখল ছাড়তে স্বীকৃতি জানান। আবু কোন রেনু মুন্সির ওয়ারিশ নয়।
ওয়ারিশ সুত্রে রেনু মুন্সির ওয়ারিশ হন তার দুই পরিবারের ২ ছেলে ও ৪ মেয়ে ও-ই জায়গায় ওয়ারিশ হন
বিষয় টি আনোয়ারা উপজেলা প্রশাসন ও সহকারী ভূমি ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুলা আল মোবিন সহ উর্ধ্বতন কতৃপক্ষ বিষয়টি আমলে নেওয়ার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ জানান সাংবাদিক আবুল কাশেম
Leave a Reply